দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে ১৯৪৭ সালে দ্য ডায়েরি অব এ ইয়ং গার্ল বইটি প্রকাশিত হয়। এই বইটির মাধ্যমে বিশ্ববাসী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দাবানলের দাবদাহ আরও বেশি কাছ থেকে অনুভব করে। এবং সেই সঙ্গে বিশ্বসাহিত্যে আনা ফ্রাঙ্ক (১৯২৯-১৯৪৫) নামের একজন ক্ষুদে সাহিত্যিকের আবির্ভাব ঘটে। যদিও ততদিনে ছোট্ট মেয়েটি বেঁচে নেই।
২০০৭ সালে আকস্মিকভাবেই সেই যুদ্ধসময়ে লেখা আরেকটি নতুন ডায়েরি প্রকাশিত হলে চারদিকে তোলপাড় শুরু হয়। এটি একটি ১৪ বছর বয়সী পোলিশ মেয়ের লেখা ৬০ পৃষ্ঠার ডায়েরি। লেখার সময়কাল: ১৯৪৩-এর ১৯ জানুয়ারি থেকে ২৪ এপ্রিল। একটি সাধারণ স্কুল নোটবুকে রুৎকা লাস্কিয়ার নামের এই মেয়ে ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করে গেছে নাৎসিদের নৃশংসতার কথা, ইহুদিদের বন্দিজীবনের কথা, কুখ্যাত গ্যাস চেম্বারের কথা। তার একান্ত ব্যক্তিগত জীবনও -ডায়েরিতে স্থান পেয়েছে।