‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ গড়ে উঠার একশো বছর আগে ১৮২৬ সালে কলকাতার হিন্দু কলেজে যোগ দিয়েছিলেন সতেরো বছর বয়সী শিক্ষক লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও। যিনি ‘চিন্তার চর্চা’ ও ‘বুদ্ধির মুক্তি’র পথ নির্মাণে এক নব দিগন্তের সূচনা করেছিলেন তৎকালীন বাংলার হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে। সমাজ সংস্কার ও ধর্ম বিশ্বাস বিষয়ে প্রথাগত চিন্তাধারার বিরুদ্ধে যাওয়ায় যোগদানের পাঁচ বছরের মধ্যেই হিন্দু কলেজের শিক্ষক পদ থেকে ডিরোজিওকে অপসারণ করা হয়। কিন্তু এরপরও মুক্তচিন্তার পথ প্রদর্শক হিসেবে আজও তিনি স্মরণীয় ও বরণীয়। তাই যখনই কূপমণ্ডুকতা, অন্ধতা, গোঁড়ামি আমাদেরকে নানাভাবে পিছন দিকে টানার চেষ্টা করে, তখনই ডিরোজিও অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠেন। এই প্রেক্ষাপটেই ডিরোজিও এবং তাঁর কর্ম সম্পর্কে একটি ধারণা দেওয়ার জন্যে এই বই প্রকাশের উদ্যোগ। এটি যদি কোনো না কোনোভাবে মানুষের চিন্তাভাবনায় একটু হলেও নাড়া দিতে পারে, তাহলেই আমাদের কর্ম-প্রচেষ্টা সার্থক হবে বলেই মনে করি।
‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ গড়ে উঠার একশো বছর আগে ১৮২৬ সালে কলকাতার হিন্দু কলেজে যোগ দিয়েছিলেন সতেরো বছর বয়সী শিক্ষক লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও। যিনি ‘চিন্তার চর্চা’ ও ‘বুদ্ধির মুক্তি’র পথ নির্মাণে এক নব দিগন্তের সূচনা করেছিলেন তৎকালীন বাংলার হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে। সমাজ সংস্কার ও ধর্ম বিশ্বাস বিষয়ে প্রথাগত চিন্তাধারার বিরুদ্ধে যাওয়ায় যোগদানের পাঁচ বছরের মধ্যেই হিন্দু কলেজের শিক্ষক পদ থেকে ডিরোজিওকে অপসারণ করা হয়। কিন্তু এরপরও মুক্তচিন্তার পথ প্রদর্শক হিসেবে আজও তিনি স্মরণীয় ও বরণীয়। তাই যখনই কূপমণ্ডুকতা, অন্ধতা, গোঁড়ামি আমাদেরকে নানাভাবে পিছন দিকে টানার চেষ্টা করে, তখনই ডিরোজিও অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠেন। এই প্রেক্ষাপটেই ডিরোজিও এবং তাঁর কর্ম সম্পর্কে একটি ধারণা দেওয়ার জন্যে এই বই প্রকাশের উদ্যোগ। এটি যদি কোনো না কোনোভাবে মানুষের চিন্তাভাবনায় একটু হলেও নাড়া দিতে পারে, তাহলেই আমাদের কর্ম-প্রচেষ্টা সার্থক হবে বলেই মনে করি।