লাই, বাংলাদেশের অধ্যায়ে অঘোষিত আর এক স্বাধীনতার নাম, রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এই বাকস্বাধীনতা, এই কবিতার বই আপনাকে আন্দোলনের মাঠে নিয়ে যাবে, আপনার চোখ ছল ছল করে উঠবে, এই কবিতার বই নিপীড়িত মানুষের কথা বলবে, জলবায়ু পরিবর্তনে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে সেই কথা বলবে, অবশেষে ভালোবাসার স্পর্শে আপনাকে শীতল করবে ! রক্তাক্ত জুলাই, যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের স্মৃতি অমর করে রাখবে এই বই , যারা শহীদ হয়েছেন, নিঃস্বার্থভাবে জীবন দিয়েছে, যারা শরীরের অঙ্গ হারিয়েছেন, যারা জুলাইয়ের আন্দোলনকে গতিশীল করেছেন রাজপথ কিংবা অনলাইনে, তাদের সাক্ষী এই রক্তাক্ত জুলাই হয়ে থাকবে !
রক্তাক্ত জুলাই, বাংলাদেশের অধ্যায়ে অঘোষিত আর এক স্বাধীনতার নাম, রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এই বাকস্বাধীনতা, এই কবিতার বই আপনাকে আন্দোলনের মাঠে নিয়ে যাবে, আপনার চোখ ছল ছল করে উঠবে, এই কবিতার বই নিপীড়িত মানুষের কথা বলবে, জলবায়ু পরিবর্তনে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে সেই কথা বলবে, অবশেষে ভালোবাসার স্পর্শে আপনাকে শীতল করবে ! রক্তাক্ত জুলাই, যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের স্মৃতি অমর করে রাখবে এই বই , যারা শহীদ হয়েছেন, নিঃস্বার্থভাবে জীবন দিয়েছে, যারা শরীরের অঙ্গ হারিয়েছেন, যারা জুলাইয়ের আন্দোলনকে গতিশীল করেছেন রাজপথ কিংবা অনলাইনে, তাদের সাক্ষী এই রক্তাক্ত জুলাই হয়ে থাকবে !
এ সংকলনের একটি আকর্ষণের দিক হলো এখানে নেই কোনো প্রতিষ্ঠিত ও খ্যাত যশওয়ালা কবি। মাঠের কর্মী ও কবিরাই শব্দে ধারণ করার চেষ্টা করেছেন জুলাই বিপ্লবের ইলহাম।
বিপ্লবী কবিকুলকে আহ্বান করে উত্তাল দিনগুলোতে লেখা।
‘কবি, রাজপথে কবিতা আঁকো’ শিরোনামে লেখা একটি কবিতার কিছু পঙ্ক্তি দিয়ে আলাপ শেষ করি:
আজ রাজপথ খালি; জরুরি অবস্থা আর কারফিউতে সব ভীতু কবিদল, পদ্যকার, ছড়াকার ঘরে ঘুমুচ্ছে ঘোরে-বেঘোরে।
কবিতা লিখতে না পারো, ঘরে বসে থেকো না, বের হয়ে যাও পথে-গলিতে, ফুটপাতে অথবা রাজপথে।
পুরো রাজপথ যে তার শূন্য খাতা খুলে বসে আছে— আমার অপেক্ষায়, তোমার অপেক্ষায়। কখন তার পৃষ্ঠায় আমার পা দিয়ে এঁকে দিবো, তোমাদের পা দিয়ে এঁকে দিবে আমার সেই অমর কবিতাটি, তোমাদের সেই অমর কবিতাটি।
এখন আমি ফুটপাত ছেড়ে রাজপথের খোলা পৃষ্ঠায় কবিতা আঁকছি, একটি হাত দিয়ে নয়, দুপায়ে— ছন্দের তালে তালে—